দেখেছ কি তাকে ঐ নীল নদীর ধারে বৃষ্টি পায়ে পায়ে তার কি যেন কি নাম?
দেখেছ কি তাকে ঐ নীল নদীর ধারে, বৃষ্টি পায়ে পায়ে তার কি যেন কি নাম?
জলে ভেজা মাঠে, আকাশে হাত বাড়ায়. মেঘের আড়ালে ভেসে থাকা সেই রঙধনুকে চায়।
দেখেছ কি তাকে ঐ নীল নদীর ধারে, বৃষ্টি পায়ে পায়ে তার কি যেন কি নাম?
জলে ভেজা মাঠে, আকাশে হাত বাড়ায়, মেঘের আড়ালে ভেসে থাকা সেই রঙধনুকে চায়।
দেখেছ কি তাকে ঐ নীল নদীর ধারে…,ঝরা-পাতা উড়ে তাকে ছুঁয়ে বলে, যা, যা রে…
এখানে বড়ই ফিঁকে সব, তুই যা, যা যা…, তাই সে যায়, ছুটে বেড়ায় ধূসর প্রান্তরে
মেঘের গাঁয় হাত বুলায়, রঙধনুকে চায়।, দেখেছ কি তাকে ঐ নীল নদীর ধারে…
আনমনা মেঘ দূরে যায়, কেন? কে জানে?, কিছুতেই তার কাছে ধরা দেয় না
না না…তবুও তার মেঘে উড়ার অন্তহীন টানে, ভিজে হাওয়ায় পাখিরা গায়, “রঙধনুকে চায়।”
দেখেছ কি তাকে ঐ নীল নদীর ধারে…, জানি একদিন মেঘের ঠিকানা সে পাবে
বলবে পাখিরা, “ওরে মেঘ, তুই গা। গা গা…”, তোর কাছেই আসবে গান, তোর কাছেই যাবে
যারা হারায় রূপকথায়, রঙধনুকে চায়।, দেখেছ কি তাকে ঐ নীল নদীর ধারে
বৃষ্টি পায়ে পায়ে তার কি যেন কি নাম?, জলে ভেজা মাঠে, আকাশে হাত বাড়ায়
মেঘের আড়ালে ভেসে থাকা সেই রঙধনুকে চায়।,দেখেছ কি তাকে ঐ নীল নদীর ধারে…